প্রয়োজনীয় আইন বিধি:
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩
সেবা গ্রহীতা:
নাগরিকদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্র:
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
যার সাথে যোগাযোগ করতে হবে:
৭. ক্যাপিটেশন গ্রান্ট প্রাপ্ত বেসরকারি এতিমখানা;
সেবা:
১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এতিম শিশুদের প্রতিপালনের জন্য বেসরকারি এতিমখানায় আর্থিক অনুদান প্রদান;
স্নেহ-ভালবাসা ও আদর-যত্নের সাথে লালন পালন নিশ্চিতকরণ;
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান নিশ্চিতকরণ;
শারীরিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও মানবিক উৎকর্ষতা সাধন নিশ্চিতকরণ;
শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশে সহায়তা প্রদান;
পুনর্বাসন ও স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।
সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):
বেসরকারি এতিমখানাটিকে সমাজসেবা অধিদফতরের নিবন্ধিত হতে হবে এবং এতিমখানাটিতে ন্যূনতম ১০ জন ৬-১৮ বছরের এতিম নিবাসী থাকতে হবে। ১০০% নিবাসী প্রাথমিক / মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত সাপেক্ষে শতকরা ৫০ ভাগ শিশু এ সেবার আওতায় আসবে।
নির্ধারিত ফরমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সচিব সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বরাবর ৩১ জুলাই এর মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপজেলা কার্যালয়ে আবেদন দাখিল করতে হয় । ১০ আগষ্টের এর মধ্যে উপজেলা অফিস হতে জেলায় এবং ২৫ আগস্ট এর মধ্যে জেলা কার্যালয় হতে অধিদফতরে বেসরকারি এতিমখানার তথ্য প্রেরণ নিশ্চিত করতে হয়। অতঃপর অধিদফতর হতে ১৫ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ নিশ্চিত করতে হয় । সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই পূর্বক মনোনিত বেসরকারি এতিমখানার বিপরীতে বরাদ্দপত্র অধিদফতর বরাবর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য প্রেরণ করা হয়। অধিদফতর কর্তৃক সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে বরাদ্দপত্র প্রেরণ করা হয়। প্রাপ্ত বরাদ্দের বিপরীতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট অফিসারের নিকট বিল দাখিল করলে যাচাই বাছাইপূর্বক উক্ত বিল পাশ করে তা উপজেলা হিসাব রক্ষণ অফিসার কর্তৃত বিল পাশ করে উপজেলা সমাজসেবা অফিসারের দাপ্তরিক হিসেবে জমা হয়। পরবর্তীতে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার সংশ্লিষ্ট এতিমখানার সভাপতি/ সম্পাদকের অনুকূলে ক্রস চেকের মাধ্যমে ক্যাপিটেশন গ্রান্ট হস্তান্তর করেন।
কার্যাবলি:
এতিমখানা তৈরী ও স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৬১ অনুযায়ী নিবন্ধন;
নির্ধারতি ফরমে উপজেলা সমাজসেবা/শহর সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে অবেদন;
সিভিল সার্জন বা তার প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদকারী এতিম শিশুর বয়স ও স্বাস্থ্যগত অবস্থা যাচাই;
ভর্তি কমিটি কর্তৃক চূড়ান্ত অনুমোদন;
বিনামূল্যে এতিম শিশু ভর্তি;
কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ক্যাপিটেশন গ্রান্ট প্রাপ্তির জন্য আবেদন;
সংশ্লিষ্ট সমাজসেবা কর্মকর্তার কর্তৃক এতিমখানা জরিপ, প্রতিবেদন পরিদর্শন ও সুপারিশসহ জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে প্রেরণ;
উপপরিচালক, জেলা সমাজসেবার সুপারিশসহ অধিদফতরে প্রেরণ;
অধিদফতর হতে মন্ত্রণালয়ের ক্যাপিটেশন গ্রান্ট বরাদ্দ কমিটিতে সুপারিশ প্রেরণ;
ক্যাপিটেশন গ্রান্ট বরাদ্দ কমিটির কর্তৃক বরাদ্দ প্রদান/ আবেদন খারিজ/ পূর্বতন বরাদ্দ পরিবর্তন/ পরিবর্ধন;
এতিম শিশুদের ভরণপোষণ, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং উপযুক্ত মর্যাদায় সমাজে পুনর্বাসন।
নাগরিকদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্র:
বেসরকারি এতিমখানার পরিচালনায় কোন ব্যত্যয় পরিলক্ষিত হলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা;
যাকাত, ফিতরা, দানসহ ইত্যাদি আর্থিক সহায়তা করা;
শিশুদের শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়নে যে কোন সহযোগিতা;
শিশুর পুনর্বাসনে আর্থিক ভাবে, চাকুরী প্রদান মাধ্যমে বা তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে সহযোগিতা করা;
শিশুদের প্রতি সহমর্মি আচরণ করা;
শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশে যে কোন ধরণের সহযোগিতা।
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
বেসরকারি এতিমখানা কর্তৃক ক্যাপিটেশন গ্রান্টের আবেদন প্রাপ্তির পর ৭ মাস।
যার সাথে যোগাযোগ করতে হবে:
উপজেলা সমাজসেবা অফিসার, সকল উপজেলা
শহর সমাজসেবা কার্যালয় (সিটি কর্পোরেশন ও জেলা পর্যায়ের পৌরসভার ক্ষেত্রে)
৮. বয়স্ক ভাতা;
প্রার্থী নির্বাচনের মানদন্ড:
(ক) নাগরিকত্ব: প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
(খ) বয়স: সর্বোচ্চ বয়স্ক ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।
(গ) স্বাস্থ্যগত অবস্থা: যিনি শারীরিকভাবে অক্ষম অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে কর্মক্ষমতাহীন তাঁকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঘ) আর্থ-সামাজিক অবস্থা:
(১) আর্থিক অবস্থার ক্ষেত্রে: নিঃস্ব, উদ্বাস্ত্ত ও ভূমিহীনকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(২) সামাজিক অবস্থার ক্ষেত্রে: বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, বিপত্নীক, নিঃসন্তান, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিদেরকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঙ) ভূমির মালিকানা: ভূমিহীন ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এক্ষেত্রে বসতবাড়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তির জমির পরিমাণ ০.৫ একর বা তার কম হলে তিনি ভূমিহীন বলে গণ্য হবেন।
ভাতা প্রাপ্তির যোগ্যতা ও শর্তাবলী:
(১) সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে;
(২) জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচিতি নম্বর থাকতে হবে;
(৩) বয়স পুরুষের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬৫ বছর এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬২ বছর হতে হবে।
সরকার কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত বয়স বিবেচনায় নিতে হবে;
(৪) প্রার্থীর বার্ষিক গড় আয় অনূর্ধ ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা হতে হবে;
(৫) বাছাই কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।
বিঃ দ্রঃ বয়স নির্ধারণের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধন সনদ, এসএসসি/সমমান পরীক্ষার সনদপত্র বিবেচনা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোন বিতর্ক দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
ভাতা প্রাপ্তির অযোগ্যতা:
(১) সরকারি কর্মচারী পেনশনভোগী হলে;
(২) দুঃস্থ মহিলা হিসেবে ভিজিডি কার্ডধারী হলে;
(৩) অন্য কোনোভাবে নিয়মিত সরকারী অনুদান/ভাতা প্রাপ্ত হলে;
(৪) কোনো বেসরকারি সংস্থা/সমাজকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান হতে নিয়মিতভাবে আর্থিক অনুদান/ভাতা প্রাপ্ত হলে।
৯. বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুস্থ মহিলা ভাতা;
প্রার্থী নির্বাচনের মানদন্ড:
(ক) নাগরিকত্ব: প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
(খ) বয়স: বয়স অবস্যই ১৮ (আঠার) বছরের ঊর্ধ্বে হতে হবে। তবে সর্বোচ্চ বয়স্ক মহিলাকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।
(গ) স্বাস্থ্যগত অবস্থা: যিনি শারীরিকভাবে অক্ষম অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে কর্মক্ষমতাহীন তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঘ) আর্থ-সামাজিক অবস্থা :
(১) আর্থিক অবস্থার ক্ষেত্রে: নিঃস্ব, উদ্বাস্ত্ত ও ভূমিহীনকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(২) সামাজিক অবস্থার ক্ষেত্রে: নিঃসমত্মান, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিদেরকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঙ) ভূমির মালিকানা: ভূমিহীন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে বসতবাড়ী ব্যতিত কোন ব্যক্তির জমির পরিমাণ ০.৫ একর বা তার কম
হলে তিনি ভূমিহীন বলে গণ্য হবেন।
ভাতা প্রাপকের যোগ্যতা ও শর্তাবলী:
১. সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে;
২. জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচিতি নম্বর থাকতে হবে;
৩. বয়ঃবৃদ্ধা অসহায় ও দুঃস্থ বিধবা বা স্বামী নিগৃহীতা মহিলাকে অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে;
৪. যিনি দুঃস্থ, অসহায়, প্রায় ভূমিহীন, বিধবা বা স্বামী নিগৃহীতা এবং যার ১৬ বছর বয়সের নীচে ২টি সন্তন রয়েছে, তিনি ভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে
অগ্রাধিকার পাবেন;
৫. দুঃস্থ, দরিদ্র, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতাদের মধ্যে যারা প্রতিবন্ধী ও অসুস্থ তারা ভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন;
৬. প্রার্থীর বার্ষিক গড় আয়ঃ অনূর্ধ ১২,০০০ (বার হাজার) টাকা হতে হবে;
৭. বাছাই কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।
১০. অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা;
প্রার্থী নির্বাচনের মানদন্ড:
১. আবেদনকারীকে অবশ্যই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩ এর সংজ্ঞানুযায়ী প্রতিবন্ধী হতে হবে;
২. বাছাইকালে আবেদনকারীর আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় আনতে হবে;
৩. ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে বৃদ্ধ/বৃদ্ধা প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে;
৪. ভূমিহীন ও গৃহহীন প্রতিবন্ধীগণ ভাতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার লাভ করবে;
৫. নারী প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার দিতে হবে;
৬. বহুমাত্রিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দিতে হবে;
৭. নতুন ভাতাভোগী মনোনয়নে অধিকতর দারিদ্রপীড়িত ও অপেক্ষাকৃত পশ্চাদপদ বা দূরবর্তী এলাকাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
৮. চিকিৎসার লক্ষ্যে গরীব মানসিক/অটিস্টিক প্রতিবন্ধী শিশু (বয়স শিথিলযোগ্য) এবং সম্পূর্ণ দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
ভাতা প্রাপকের যোগ্যতা ও শর্তাবলী:
১. সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে;
২. প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩ অনুযায়ী সমাজসেবা কার্যালয় হতে নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তি যে
জেলার স্থায়ী বাসিন্দা সে জেলা হতে নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র গ্রহণ করবেন;
৩. মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৩৬,০০০ (ছত্রিশ হাজার) টাকার উর্ধে নয় এমন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিগণ;
৪. আবেদনকারীকে অবশ্যই দুঃস্থ প্রতিবন্ধী হতে হবে;
৫. ৬ (ছয়) বছরের উর্ধে সকল ধরণের প্রতিবন্ধীকে ভাতা প্রদানের জন্য বিবেচনায় নিতে হবে;
৬. বাছাই কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।
ভাতা প্রাপ্তির অযোগ্যতা:
১. সরকারি কর্মচারী হলে কিংবা সরকারি কর্মচারী হিসেবে পেনশনভোগী হলে;
২. অন্য কোনভাবে নিয়মিত সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত হলে;
৩. কোন বেসরকারি সংস্থা/সমাজকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান হতে নিয়মিতভাবে আর্থিক অনুদানপ্রাপ্ত হলে।
১১. প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তি;
সেবার নাম:
প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তি
সেবা প্রদানকারী অফিসের নাম:
উপজেলা/শহর সমাজসেবা অফিস (সকল)
দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী:
১. উপজেলা / শহর সমাজসেবা অফিসার
২. ফিল্ড সুপারভাইজার
৩. ইউনিয়ন /পৌর সমাজকর্মী
৪. কারিগরি প্রশিক্ষক
সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):
জরিপভুক্ত শনাক্তকৃত ও সমাজসেবা অধিদফতর কর্তৃক নিবন্ধিত এবং সরকার কর্তৃকস্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী যাদের পারিবারিক বার্ষিক গড় আয় সর্বোচ্চ ৩৬,০০০/- তারা নির্ধারিত ফরমে উপজেলা / শহর সমাজসেবা অফিসার বরাবরে আবেদন করতে হয়। নীতিমালা অনুসারে যাচাই বাছাই করার পর প্রতিবন্ধী শিক্ষা উপবৃত্তিভোগী নির্বাচন করা হয় । অত:পর নির্বাচিত প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান বা অভিভাবককে অবহিত করে বৈধ অভিভাবকের নামে উপবৃত্তির অর্থ উত্তোলনের ব্যাংক হিসাব খোলা হয়। উপবৃত্তির টাকা বিতরণের স্থান, তারিখ সময় নির্ধারণ করে উপবৃত্তি প্রাপ্ত প্রতিবন্ধী শিক্ষর্থী তার পরিবার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানকে অবহিত করার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে উপবৃত্তি বিতরণ করা হয়।
সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময়:
নতুন বরাদ্দ প্রাপ্তির ০৩ মাসের মধ্যে ভাতাভোগী নির্বাচন করা হয় ।
নিয়মিত ভাতাভোগীর হিসাবে ০৭ দিনের মধ্যে ভাতা স্থানান্তর করা হয় ।
প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ:
১০/- টাকা দিয়ে নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খুলতে হয়
সংশ্লিষ্ট আইন/বিধি/ নীতিমালা:
প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপবৃত্তি বাস্তবায়ন নীতিমালা ২০১৩
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস